মিজানুর রহমান সাঈদ

মুফতি

মিজানুর রহমান সাঈদ
মুফতি; মিজানুর রহমান সাঈদ
পরিচালক, শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার
	অফিসে; ২০১২ – বর্তমান
ব্যক্তিগত তথ্য
জন্ম	১৪ জুন ১৯৬৩ (বয়স ৬১); ফেনী, পূর্ব পাকিস্তান (বর্তমানে বাংলাদেশ)
ধর্ম	ইসলাম
জাতীয়তা	বাংলাদেশী
জাতিসত্তা	বাঙালি
যুগ	আধুনিক
অঞ্চল	বাংলাদেশ
ব্যবহারশাস্ত্র	হানাফি
আন্দোলন	দেওবন্দি
প্রধান আগ্রহ	ফিকহ, ফতোয়া
যেখানের শিক্ষার্থী	দারুল উলুম করাচি, পাকিস্তান; ইবনে সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়,সৌদি আরব; জামিয়া ইসলামিয়া পটিয়া; দারুল উলুম হাটহাজারী;
মুসলিম নেতা
	যার দ্বারা প্রভাবিত শাহ আহমদ শফী; মুহাম্মদ তাকি উসমানী; শাহ আবরারুল হক হারদুয়ী;
ওয়েবসাইট	muftimizan.com

মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ (জন্ম: ১৪ জুন ১৯৬৩) একজন বাংলাদেশি ইসলামি স্কলার, হানাফি সুন্নি আলেম, মুফতি, লেখক এবং ধর্মীয় আলোচক।^[১]^[২]^[৩]^[৪]^[৫]^[৬]^[৭] তিনি ২০১১ সালে ফতোয়া বিরোধী রায়ে মুফতি হিসেবে ইসলামি ফাউন্ডেশন বাংলাদেশ কর্তৃক নির্বাচিত পাঁচজন ওলামার একজন।^[৮]^[৯]^[১০]

শিক্ষা

মিজানুর রহমান জামিয়া আশরাফিয়া ফুলগাজী, ফেনী থেকে প্রাথমিক শিক্ষা লাভ করেন। এরপর তিনি আল জামিয়া আল ইসলামিয়া পটিয়া এবং দারুল উলুম হাটহাজারী থেকে মাধ্যমিক শিক্ষা অর্জন করেন। মাধ্যমিক শিক্ষা সম্পন্ন করার পর মিজানুর রহমান উচ্চশিক্ষার জন্য দারুল উলুম করাচি যান। সেখানে তিনি দাওরায়ে হাদীস অধ্যয়ন করেন এবং ইসলামি আইন ও ফিকহ শাস্ত্রে বিশেষত্ব লাভ করেন।তিনি সৌদি আরবের ইবনে সৌদ বিশ্ববিদ্যালয়, রিয়াদ থেকে আরবি সাহিত্যে পড়াশুনা করেন।^[১১] ^[১২]^[১৩]

পেশা

মিজানুর রহমান ফেনীর ফারুকী ইসলামিয়া মাদ্রাসার প্রতিষ্ঠাতা অধ্যক্ষ। তিনি কয়েক বছর ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার বাংলাদেশের শিক্ষা সচিব হিসেবে কাজ করেন।^[১৪]^[১৫] ২৬ জানুয়ারী ২০১২ তারিখে তিনি শাইখ যাকারিয়্যা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার প্রতিষ্ঠা করেন এবং প্রতিষ্ঠানটির প্রধান ও প্রধান মুফতি হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন। এছাড়া তিনি আল-মাদ্রাসাতুল আরাবিয়া বাইতুস সালাম, উত্তরা, ঢাকার শাইখুল হাদীস হিসেবে হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন।^[১২]

বই

মুফতি মিজান সমসাময়িক ইস্যুতে বিভিন্ন সাময়িকী, জাতীয় ও দৈনিক পত্রিকাতে প্রবন্ধ লিখে থাকেন।^[৬] তাঁর প্রকাশিত বইসমূহের মধ্যে রয়েছে:^[১৬]

আহকামে লিবাস
আহকামে যাকাত
শরয়ী মানদণ্ডে মাযহাবী ও লা-মাযহাবী ইত্যাদি

আরও দেখুন

তথ্যসূত্র

↑ "কওমি সনদের স্বীকৃতি : শীর্ষ আলেমদের প্রতিক্রিয়া"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
↑ "মিলাদ-কিয়ামের বাহাসে আহলে হক ওলামায়ে কেরামের বিজয় -মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
↑ "মসজিদে তারাবির অনুমতি দেয়া হবে?"। দৈনিক নয়াদিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
↑ "'হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক' সম্পর্কে মুফতি তকি উসমানির ফতোয়া"। জাগো নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
↑ "Islamic scholars favour fatwa, decry its abuse | bdtodaynews.com"। En.bdtodaynews.com। ২০১১-০৪-২৮। ২০১১-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।
↑ ^ক ^খ "মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদের কলাম | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। Bangladesh Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
↑ "বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিচ্ছেন না দিল্লির মাওলানা সা'দ"। চ্যানেল আই (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ "IFB appoints 5 ulema as fatwa interpreters"। Banglanews24.com। ২০১১-০৩-১৯। ২০১৩-০১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।
↑ "মিযানুর রহমান সাইদের পরিচিতি"। opinion.bdnews24.com। ২০১৩-০৬-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১১। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ "Let fatwa prevail"। Thedailystar.net। ২০১১-০৪-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।
↑ QOWMIPEDIA (২০১৮-০৫-১৭)। "শাইখ যাকারিয়্যা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা,বাংলাদেশ"। QOWMIPEDIA (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।
↑ ^ক ^খ "মুহতামীম"। Muftimizan.com। ২০১৩-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।
↑ "মহাপরিচালকের পরিচিতি ও জীবনী"। শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৫।
↑ "Law and Our Rights"। Thedailystar.net। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।
↑ "New Age | Newspaper"। Newagebd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}
↑ "মুফতি মিযানের বইসমূহ"।

গ্রন্থপঞ্জি

শ্বেতপত্র: বাংলাদেশে মৌলবাদী সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাসের ২০০০ দিন। মহাখালী, ঢাকা-১২১২: মৌলবাদী ও সাম্প্রদায়িক সন্ত্রাস তদন্তে গণকমিশন। ফেব্রুয়ারি ২০২২। পৃষ্ঠা ১৪৮–১৪৯।

বহিঃসংযোগ

বাজেট নিয়ে যুগান্তরকে দেওয়া একটি সাক্ষাৎকার

[1] "কওমি সনদের স্বীকৃতি : শীর্ষ আলেমদের প্রতিক্রিয়া"। কালের কণ্ঠ। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।

[2] "মিলাদ-কিয়ামের বাহাসে আহলে হক ওলামায়ে কেরামের বিজয় -মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদ"। DailyInqilabOnline (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।

[3] "মসজিদে তারাবির অনুমতি দেয়া হবে?"। দৈনিক নয়াদিগন্ত। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।

[4] "'হিউম্যান মিল্ক ব্যাংক' সম্পর্কে মুফতি তকি উসমানির ফতোয়া"। জাগো নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।

[5] "Islamic scholars favour fatwa, decry its abuse | bdtodaynews.com"। En.bdtodaynews.com। ২০১১-০৪-২৮। ২০১১-০৪-৩০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।

[:0-6] ক ^খ "মুফতি মিজানুর রহমান সাঈদের কলাম | বাংলাদেশ প্রতিদিন"। Bangladesh Pratidin। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।

[7] "বিশ্ব ইজতেমায় অংশ নিচ্ছেন না দিল্লির মাওলানা সা'দ"। চ্যানেল আই (ইংরেজি ভাষায়)। ২০১৮-০১-১১। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[8] "IFB appoints 5 ulema as fatwa interpreters"। Banglanews24.com। ২০১১-০৩-১৯। ২০১৩-০১-১৮ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।

[9] "মিযানুর রহমান সাইদের পরিচিতি"। opinion.bdnews24.com। ২০১৩-০৬-২৪। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৯-১১। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[10] "Let fatwa prevail"। Thedailystar.net। ২০১১-০৪-২৮। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।

[11] QOWMIPEDIA (২০১৮-০৫-১৭)। "শাইখ যাকারিয়্যা ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার, ঢাকা,বাংলাদেশ"। QOWMIPEDIA (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ২০২০-০৮-০৪।

[muftimizan.com-12] ক ^খ "মুহতামীম"। Muftimizan.com। ২০১৩-০১-২৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।

[13] "মহাপরিচালকের পরিচিতি ও জীবনী"। শাইখ যাকারিয়া ইসলামিক রিসার্চ সেন্টার (ইংরেজি ভাষায়)। ২০২১-০৯-১৫ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০২১-০৯-১৫।

[14] "Law and Our Rights"। Thedailystar.net। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০।

[15] "New Age | Newspaper"। Newagebd.com। সংগ্রহের তারিখ ২০১২-০৯-৩০। ^{[স্থায়ীভাবে অকার্যকর সংযোগ]}

[16] "মুফতি মিযানের বইসমূহ"।

[১]

[২]

[৩]

[৪]

[৫]

[৬]

[৭]

[৮]

[৯]

[১০]

[১১]

[১২]

[১৩]

[১৪]

[১৫]

[১৬]

দে স বাংলাদেশি দেওবন্দি ইসলামি পণ্ডিত
প্রয়াত	আব্দুল ওয়াহেদ বাঙ্গালী (১৮৫০—১৯০৫) ওজীহুল্লাহ সন্দ্বীপী (মৃ. ১৯২০) সুফি আজিজুর রহমান (১৮৬২—১৯২২) ইব্রাহীম পেশাওয়ারি (১৮৫০—১৯৩০) আব্দুল হাই যশোরী (– ১৯৪২) হাবিবুল্লাহ কুরাইশি (১৮৬৫ – ১৯৪৩) জমিরুদ্দিন আহমদ (১৮৭৮—১৯৪০) আবদুল ওয়াহহাব পীরজী (১৮৯০–১৯৭৬) আতহার আলী (১৮৯১—১৯৭৬) মুফতি ফয়জুল্লাহ (১৮৯২—১৯৭৬) শাহ আবদুল ওয়াহহাব (১৮৯৪—১৯৮২) মুহাম্মদুল্লাহ হাফেজ্জী (১৮৯৫—১৯৮৭) তাজুল ইসলাম (১৮৯৬–১৯৬৭) শামসুল হক ফরিদপুরী (১৮৯৬—১৯৬৯) শামছুল হুদা পাঁচবাগী (১৮৯৭–১৯৮৮) হারুন বাবুনগরী (১৯০২—১৯৮৬) মুফতি আজিজুল হক (১৯০৩—১৯৬১) ছিদ্দিক আহমদ (১৯০৫—১৯৮৭) মুহাম্মদ ইউনুস (১৯০৬—১৯৯২) মুশাহিদ আহমদ (১৯০৭—১৯৭১) সুলতান আহমদ নানুপুরী (১৯১৪—১৯৯৭) ইসহাক আল গাজী (১৯১৭—২০০৬) আবুল হাসান যশোরী (১৯১৮—১৯৯৩) বেলায়েত হুসাইন (১৯১০—২০১৭) আজিজুল হক (১৯১৯—২০১২) শাহ আহমদ শফী (১৯২০—২০২০) মুফতি আবদুর রহমান (১৯২০—২০১৫) নূর উদ্দিন গহরপুরী (১৯২৪—২০০৫) উবায়দুল হক (১৯২৮—২০০৭) সৈয়দ ফজলুল করিম (১৯৩৫—২০০৬) মুহিউদ্দীন খান (১৯৩৫—২০১৬) জমির উদ্দিন নানুপুরী (১৯৩৬—২০১১) আবদুল জাব্বার জাহানাবাদী (১৯৩৭—২০১৬) হারুন ইসলামাবাদী (১৯৩৮—২০০৩) তাফাজ্জুল হক হবিগঞ্জী (১৯৩৮—২০২০) আশরাফ আলী (১৯৪০—২০১৯) আহমাদুল্লাহ আশরাফ (১৯৪২—২০১৮) কারী আব্দুল গণী (১৯৪৪—২০১৯) শাহ মুহাম্মদ তৈয়ব (১৯৪৩—২০২০) ফজলুল হক আমিনী (১৯৪৫—২০১২) নূর হুসাইন কাসেমী (১৯৪৫—২০২০) প্রিন্সিপাল হাবিবুর রহমান (১৯৪৯—২০১৮) আযহার আলী আনোয়ার শাহ (১৯৪৭—২০২০) আবুল ফাতাহ মুহাম্মদ ইয়াহইয়া (১৯৫৪—২০১৭) যুবায়ের আহমদ আনসারী (১৯৬২—২০২০) জুনায়েদ বাবুনগরী (১৯৫৩—২০২১)
বর্তমান	মুহিব্বুল্লাহ বাবুনগরী (জ. ১৯৩৫) সুলতান যওক নদভী (জ. ১৯৩৯) জিয়া উদ্দিন (জ. ১৯৪১) আহমদুল্লাহ (জ. ১৯৪১) আব্দুল হালিম বুখারী (জ. ১৯৪৫) নুরুল ইসলাম জিহাদী (জ. ১৯৪৮) মাহমুদুল হাসান (জ. ১৯৫০) ফরীদ উদ্দীন মাসঊদ (জ. ১৯৫০) মুহাম্মদ ওয়াক্কাস (জ. ১৯৫২) নূরুল ইসলাম ওলীপুরী (জ. ১৯৫৫) আহমদ আবদুল কাদের (জ. ১৯৫৫) আ ফ ম খালিদ হোসেন (জ. ১৯৫৬) হিফজুর রহমান (জ. ১৯৫৮) শহীদুল ইসলাম (জ. ১৯৬০) মিজানুর রহমান সাঈদ (জ. ১৯৬৩) মুফতি দিলাওয়ার হোসাইন (জ. ১৯৬৪) মুশতাক আহমদ (জ. ১৯৬৭) মঞ্জুরুল ইসলাম আফেন্দী (জ. ১৯৬৮) মুহাম্মাদ আবদুল মালেক (জ. ১৯৬৯) মাহফুজুল হক (জ. ১৯৬৯) সৈয়দ রেজাউল করিম (জ. ১৯৭১) মামুনুল হক (জ. ১৯৭৩) আব্দুল মালেক হালিম ইজহারুল ইসলাম ফয়জুল করীম ওবায়দুল্লাহ হামযাহ শাহীনুর পাশা চৌধুরী
বিষয়শ্রেণী