'ঘ' প্রথাগতভাবে কন্ঠ্যধ্বনি অভিহিত হয়। কিন্তু কালের ব্যবধানে এর উচ্চারণস্থান পরিবর্তিত হয়ে গেছে। এটি জিহ্বামূল বা পশ্চাত্তালু থেকে উচ্চারিত হয়।[১][২]এটি একটি মহাপ্রাণ ধ্বনি। কারণ এটি উচ্চারণের সময় ফুসফুস থেকে আগত বাতাস স্বরতন্ত্রী খোলার সময় সবলে বেরিয়ে আসে। তাছাড়াও স্বরতন্ত্রী অনুরণিত হয় বলে এটি একটি ঘোষ ধ্বনি।