বিষয়বস্তুতে চলুন

১৯৯৬–৯৭ বুন্দেসলিগা

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
বুন্দেসলিগা
মৌসুম১৯৯৬–৯৭
তারিখ১৬ আগস্ট ১৯৯৬ – ৩১ মে ১৯৯৭
চ্যাম্পিয়নবায়ার্ন মিউনিখ
১৩তম বুন্দেসলিগা শিরোপা
জার্মান শিরোপা
অবনমনডুসেলডর্ফ
ফ্রাইবুর্গ
জাংকট পাওলি
চ্যাম্পিয়নস লীগবায়ার্ন মিউনিখ
বায়ার লেভারকুজেন
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড (চ্যাম্পিয়ন)
কাপ উইনার্স কাপস্টুটগার্ট
উয়েফা কাপবোখুম
কার্লস্রুহার
১৮৬০ মিউনিখ
শালকে (চ্যাম্পিয়ন)
ইন্টারটোটো কাপভেয়ার্ডার ব্রেমেন
ডুসবুর্গ
কলন
হামবুর্গার
মোট খেলা৩০৬
মোট গোলসংখ্যা৮৮৬ (ম্যাচ প্রতি ২.৯টি)
শীর্ষ গোলদাতাজার্মানি উলফ কির্স্টেন (২২টি গোল)
সবচেয়ে বড় হোম জয়বোখুম ৬–০ জাংকট পাওলি (২৪ মে ১৯৯৭)
সর্বোচ্চ স্কোরিংবরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ৬–২ বোখুম (১৭ মে ১৯৯৭)
লেভারকুজেন ৫–৩ ফ্রাইবুর্গ (২২ সেপ্টেম্বর ১৯৯৬)
জাংকট পাওলি ৪–৪ শালকে (২৩ আগস্ট ১৯৯৬)

১৯৯৬–৯৭ বুন্দেসলিগা জার্মানির পেশাদার ফুটবল লীগের শীর্ষ স্তর বুন্দেসলিগার ৩৪তম মৌসুম ছিল। এই মৌসুমটি ১৯৯৬ সালের ১৬ই আগস্ট তারিখে শুরু হয়ে ১৯৯৭ সালের ৩১শে মে তারিখে সম্পন্ন হয়েছিল।[][] জাংকট পাওলির জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় মার্টিন ড্রিলার এই মৌসুমের প্রথম গোল করেছিলেন।[]

বরুসিয়া ডর্টমুন্ড বুন্দেসলিগার পূর্ববর্তী আসরের চ্যাম্পিয়ন, যারা ১৯৯৫–৯৬ মৌসুমে ৬৮ পয়েন্ট অর্জন করে এই প্রতিযোগিতার ইতিহাসে ২য় বারের মতো শিরোপা জয়লাভ করেছিল।

এই মৌসুমে ৭১ পয়েন্ট অর্জন করে বায়ার্ন মিউনিখ ১৩তম বারের মতো বুন্দেসলিগা এবং ১৪তম বারের মতো জার্মান শিরোপা জয়লাভ করেছিল। বায়ার লেভারকুজেনের জার্মান আক্রমণভাগের খেলোয়াড় উলফ কির্স্টেন ২২ গোল করে এই মৌসুমের শীর্ষ গোলদাতার পুরস্কার জয়লাভ করেছিলেন।

প্রতিযোগিতার ধরন

[সম্পাদনা]

প্রতিটি ক্লাব একে অপরের বিরুদ্ধে দুইটি ম্যাচে মুখোমুখি হয়েছিল; একটি নিজেদের মাঠে এবং অপরটি প্রতিপক্ষ দলের মাঠে। ক্লাবগুলো প্রতিটি জয়ের জন্য তিন পয়েন্ট এবং ড্রয়ের জন্য এক পয়েন্ট করে অর্জন করেছিল। যদি দুই বা ততোধিক ক্লাব সমান পয়েন্ট অর্জন করে থাকে, তবে গোল পার্থক্যের মাধ্যমে পয়েন্ট তালিকায় তাদের অবস্থান নির্ধারণ করা হয়েছিল। সর্বাধিক পয়েন্ট অর্জনকারী ক্লাবটি চ্যাম্পিয়ন হিসেবে শিরোপা জয়লাভ করেছিল এবং সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জনকারী তিনটি ক্লাব ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত হয়েছিল।

১৯৯৫–৯৬ মৌসুম শেষে কাইজারস্লাউটার্ন, আইন্ট্রাখট ফ্রাঙ্কফুর্ট এবং উরডিঙ্গেন মৌসুমে সর্বনিম্ন পয়েন্ট অর্জন করে পয়েন্ট তালিকার সর্বনিম্ন অবস্থানে থাকা দুই ক্লাব হিসেবে বুন্দেসলিগা হতে সরাসরি অবনমিত হয়েছিল। অন্যদিকে, তাদের বদলে বোখুম, আরমিনিয়া বিলেফেল্ড এবং ডুসবুর্গ বুন্দেসলিগায় উন্নীত হয়েছিল। পূর্ববর্তী মৌসুমের মতো এই মৌসুমেও ১৮টি ক্লাব প্রতিদ্বন্দ্বিতা করেছিল।

ক্লাব অবস্থান মাঠ[] ধারণক্ষমতা[]
আরমিনিয়া বিলেফেল্ড বিলেফেল্ড আলম স্টেডিয়াম ২২,৫১২
বোখুম বোখুম রুর স্টেডিয়াম ৩৬,৩৪৪
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ব্রেমেন ভেজার স্টেডিয়াম ৩৬,০০০
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ডর্টমুন্ড ভেস্টফালেন স্টেডিয়াম ৫৫,০০০
ডুসবুর্গ ডুসবুর্গ ভেডাউস্টাডিওন ৩০,১২৮
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ডুসেলডর্ফ রাইন স্টেডিয়াম ৫৫,৮৫০
ফ্রাইবুর্গ ফ্রাইবুর্গ ইম ব্রাইসগাউ ড্রাইসাম স্টেডিয়াম ২২,৫০০
হামবুর্গার হামবুর্গ ফক্সপার্কস্টাডিওন ৬২,০০০
কার্লস্রুহার কার্লস্রুহে ভিল্ডপার্কস্টাডিওন ৩৩,৮০০
কলন কোলন মুঙ্গার্সডর্ফার স্টেডিয়াম ৫৫,০০০
বায়ার লেভারকুজেন লেভারকুজেন বেএরিনা ২২,৫০০
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ মনশেনগ্লাডবাখ বোকেলবার্গস্টাডিওন ৩৪,৫০০
১৮৬০ মিউনিখ মিউনিখ মিউনিখ অলিম্পিক স্টেডিয়াম ৬৩,০০০
বায়ার্ন মিউনিখ মিউনিখ বার্লিন অলিম্পিক স্টেডিয়াম ৬৩,০০০
হান্সা রস্টক রস্টক অস্টসি স্টেডিয়াম ২৫,৮৫০
শালকে গেলজেনকির্খেন পার্ক স্টেডিয়াম ৭০,০০০
জাংকট পাওলি হামবুর্গ মিলার্ন্টর স্টেডিয়াম ২০,৫৫০
স্টুটগার্ট স্টুটগার্ট গটলিয়েব ডাইমলার স্টেডিয়াম ৫৩,৭০০

পয়েন্ট তালিকা

[সম্পাদনা]
অব দল ম্যাচ জয় ড্র হার স্বগো বিগো গোপা পয়েন্ট যোগ্যতা অর্জন বা অবনমন
বায়ার্ন মিউনিখ (C) ৩৪ ২০ ১১ ৬৮ ৩৪ +৩৪ ৭১ চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ[]
বায়ার লেভারকুজেন ৩৪ ২১ ৬৯ ৪১ +২৮ ৬৯ চ্যাম্পিয়নস লীগের দ্বিতীয় বাছাইপর্বে উত্তীর্ণ
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৩৪ ১৯ ৬৩ ৪১ +২২ ৬৩ চ্যাম্পিয়নস লীগের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ[]
স্টুটগার্ট ৩৪ ১৮ ৭৮ ৪০ +৩৮ ৬১ কাপ উইনার্স কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ
বোখুম ৩৪ ১৪ ১১ ৫৪ ৫১ +৩ ৫৩ উয়েফা কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ
কার্লস্রুহার ৩৪ ১৩ ১০ ১১ ৫৫ ৪৪ +১১ ৪৯
১৮৬০ মিউনিখ ৩৪ ১৩ ১০ ১১ ৫৬ ৫৬ ৪৯
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ৩৪ ১৪ ১৪ ৫৩ ৫২ +১ ৪৮ ইন্টারটোটো কাপের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ
ডুসবুর্গ ৩৪ ১২ ১৩ ৪৪ ৪৯ −৫ ৪৫
১০ কলন ৩৪ ১৩ ১৬ ৬২ ৬২ ৪৪
১১ বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ৩৪ ১২ ১৫ ৪৬ ৪৮ −২ ৪৩
১২ শালকে ৩৪ ১১ ১০ ১৩ ৩৫ ৪০ −৫ ৪৩ উয়েফা কাপের প্রথম পর্বে উত্তীর্ণ[]
১৩ হামবুর্গার ৩৪ ১০ ১১ ১৩ ৪৬ ৬০ −১৪ ৪১ ইন্টারটোটো কাপের গ্রুপ পর্বে উত্তীর্ণ
১৪ আরমিনিয়া বিলেফেল্ড ৩৪ ১১ ১৬ ৪৬ ৫৪ −৮ ৪০
১৫ হান্সা রস্টক ৩৪ ১১ ১৬ ৩৫ ৪৬ −১১ ৪০
১৬ ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ (R) ৩৪ ১৯ ২৬ ৫৭ −৩১ ৩৩ ২. বুন্দেসলিগায় অবনমিত
১৭ ফ্রাইবুর্গ (R) ৩৪ ২১ ৪৩ ৬৭ −২৪ ২৯
১৮ জাংকট পাওলি (R) ৩৪ ২১ ৩২ ৬৯ −৩৭ ২৭
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
শ্রেণীবিভাগের নিয়মাবলী: ১) পয়েন্ট; ২) গোল পার্থক্য; ৩) স্বপক্ষে গোল।
(C) চ্যাম্পিয়ন; (R) অবনমিত।
টীকা:
  1. বরুসিয়া ডর্টমুন্ড এবং শালকে এই মৌসুমে তাদের নিজ নিজ ইউরোপীয় প্রতিযোগিতা জয়লাভ করেছিল, এর ফলে চ্যাম্পিয়ন হিসেবে তার উত্তীর্ণ হয়েছিল। এর ফলে, বরুসিয়া ডর্টমুন্ড এবং স্টুটগার্ট ঘরোয়া কাপ বিজয়ী হিসেবে উয়েফা কাপ উইনার্স কাপে উত্তীর্ণ হওয়ায় তাদের জন্য বরাদ্দকৃত উয়েফা কাপের স্থানগুলো কার্লস্রুহার এবং ১৮৬০ মিউনিখকে প্রদান করা হয়েছিল; অন্যদিকে ইন্টারটোটো কাপে কার্লস্রুহার এবং ১৮৬০ মিউনিখের জন্য বরাদ্দকৃত স্থানগুলো কলন এবং বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখের কাছে হস্তান্তর করার কথা ছিল। তবে বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখা আবেদন না করায় তাদের জন্য বরাদ্দকৃত স্থানটি হামবুর্গারকে প্রদান করা হয়েছিল।

ফলাফল

[সম্পাদনা]
স্বাগতিক \ সফরকারী DSC BOC SVW BVB DUI F95 SCF HSV KSC KOE B04 BMG M60 FCB ROS S04 STP VFB
আরমিনিয়া বিলেফেল্ড ৩–১ ৩–১ ২–০ ১–১ ১–০ ২–০ ১–১ ১–২ ১–৪ ০–১ ০–২ ২–৩ ২–০ ১–৩ ০–১ ১–২ ২–০
বোখুম ১–১ ৩–২ ১–০ ১–০ ৩–১ ৩–২ ৩–১ ৩–১ ২–২ ২–২ ২–০ ২–২ ১–১ ১–০ ০–১ ৬–০ ২–১
ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ২–১ ৫–১ ০–৪ ০–২ ১–০ ১–০ ০–০ ১–০ ৩–২ ১–১ ১–০ ১–১ ৩–০ ১–১ ৩–০ ২–১ ২–২
বরুসিয়া ডর্টমুন্ড ৫–০ ২–০ ২–১ ২–০ ৪–০ ৩–১ ১–১ ১–১ ২–১ ৩–১ ১–৩ ৪–১ ১–১ ৩–০ ১–০ ২–১ ১–১
ডুসবুর্গ ০–০ ১–১ ৩–২ ৩–২ ০–০ ১–৪ ১–১ ২–২ ৩–০ ১–৩ ৪–২ ২–৩ ০–৪ ০–১ ০–১ ১–০ ৩–১
ফর্টুনা ডুসেলডর্ফ ১–২ ২–২ ৪–১ ২–০ ১–১ ২–১ ১–১ ০–৩ ০–৩ ০–০ ১–০ ০–০ ০–২ ০–২ ১–৩ ২–০ ০–৪
ফ্রাইবুর্গ ২–১ ০–১ ৩–২ ১–২ ২–০ ১–২ ০–৪ ১–১ ১–৩ ১–২ ১–০ ২–২ ০–০ ১–০ ২–৩ ৪–০ ১–১
হামবুর্গার ২–২ ২–২ ৩–২ ২–১ ১–১ ২–১ ৫–১ ২–০ ০–৪ ০–২ ২–১ ২–৩ ০–৩ ১–১ ১–০ ৩–০ ০–৪
কার্লস্রুহার ৫–২ ২–৩ ১–৩ ১–১ ১–০ ২–০ ৩–০ ৩–১ ৪–১ ১–১ ১–১ ৩–০ ০–২ ১–১ ০–০ ৪–০ ০–২
কলন ২–৫ ২–০ ৪–১ ১–৩ ২–৫ ২–০ ১–০ ২–২ ৪–১ ৪–০ ৪–০ ১–০ ২–৪ ০–২ ৩–১ ০–১ ১–৫
বায়ার লেভারকুজেন ১–০ ২–০ ২–১ ৪–২ ১–০ ০–১ ৫–৩ ৫–০ ৩–১ ৪–২ ৩–০ ৩–০ ৫–২ ৪–১ ২–০ ৩–০ ০–০
বরুসিয়া মনশেনগ্লাডবাখ ০–০ ৬–২ ৪–১ ৫–১ ০–১ ২–০ ৪–৩ ৩–০ ১–৩ ২–১ ২–২ ১–০ ২–২ ২–০ ০–০ ০–০ ০–১
১৮৬০ মিউনিখ ১–৩ ০–১ ০–৩ ১–৩ ১–১ ৩–০ ৪–০ ২–১ ১–১ ২–১ ৩–০ ৩–০ ৩–৩ ২–০ ২–১ ৪–২ ২–৫
বায়ার্ন মিউনিখ ১–০ ১–১ ১–০ ০–০ ৫–২ ৫–০ ০–০ ২–১ ১–০ ৩–২ ৪–২ ১–০ ১–১ ২–১ ৩–০ ৩–০ ৪–২
হান্সা রস্টক ৩–১ ০–০ ০–১ ০–১ ০–১ ৩–১ ৩–১ ০–১ ২–২ ০–০ ১–০ ১–০ ২–৪ ০–৩ ০–১ ৩–১ ২–২
শালকে ০–০ ১–১ ১–১ ১–৩ ৪–০ ০–১ ০–২ ২–০ ০–১ ১–১ ১–২ ০–০ ৪–১ ১–১ ২–০ ০–০ ১–০
জাংকট পাওলি ২–৩ ২–১ ০–৩ ০–১ ০–২ ৩–০ ২–০ ২–২ ২–৪ ০–০ ৩–১ ১–৩ ০–০ ১–২ ০–১ ৪–৪ ২–১
স্টুটগার্ট ৪–২ ৩–১ ২–১ ৪–১ ০–২ ০–২ ৪–২ ৪–১ ১–০ ৪–০ ১–২ ৫–০ ১–১ ১–১ ৫–১ ৪–০ ৩–০
উৎস: জার্মান ফুটবল অ্যাসোসিয়েশন
রং: নীল = স্বাগতিক দল বিজয়ী; হলুদ = ড্র; লাল = সফরকারী দল বিজয়ী।

শীর্ষ গোলদাতা

[সম্পাদনা]
অবস্থান খেলোয়াড় ক্লাব গোল
জার্মানি উলফ কির্স্টেন বায়ার লেভারকুজেন ২২
অস্ট্রিয়া টনি পলস্টার কলন ২১
জার্মানি ফ্রেডি বোবিচ স্টুটগার্ট ১৯
জার্মানি শন ডান্ডি কার্লস্রুহার ১৭
ব্রাজিল জিওভানে এলবের স্টুটগার্ট
ব্রাজিল পাউলো সের্জিও বায়ার লেভারকুজেন
জার্মানি বার্নাহার্ড ভিঙ্কলার ১৮৬০ মিউনিখ
অস্ট্রিয়া আন্ড্রেয়াস হারৎসোগ ভেয়ার্ডার ব্রেমেন ১৫
জার্মানি ইয়ুর্গেন ক্লিন্সমান বায়ার্ন মিউনিখ
১০ নাইজেরিয়া জনাথন আকপোবোরি হান্সা রস্টক ১৪

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. "Schedule Round 1"। DFB। ৮ জুন ২০১১ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  2. "Archive 1996/1997 Round 34"। DFB। ৩১ মার্চ ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। 
  3. "FC St. Pauli - Bayern München 1:2 (Bundesliga 1996/1997, 1. Round)"worldfootball.net। সংগ্রহের তারিখ ১৬ মার্চ ২০২২ 
  4. Grüne, Hardy (২০০১)। Enzyklopädie des deutschen Ligafußballs, Band 7: Vereinslexikon (জার্মান ভাষায়)। Kassel: AGON Sportverlag। আইএসবিএন 3-89784-147-9 

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]